পেস্তা বাদামের উপকারিতা
1. হৃদয় নিরাপদ:
পিস্তায় মনো-অসম্পৃক্ত চর্বি থাকে যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুব কার্যকর। ফলস্বরূপ, পেস্টো বাদাম হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও কার্যকর।
২.প্রোটিনের উৎস:
পেস্টো প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস।
৩. তুলনামূলকভাবে কম ফ্যাট:
পেস্টো বাদাম ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, তামা এবং ম্যাগনেসিয়ামের দুর্দান্ত উত্স। এদিকে, বাদামের তুলনায় পণ্যটিতে ফ্যাটটির পরিমাণ অনেক কম।
৪. রোগ থেকে নিরাপদ:
যারা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য, পিস্তায় থাকা স্বাস্থ্যকর তেল বিশেষ উপকারী।
5. ত্বক উজ্জ্বল করতে সহায়তা:
প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বাদাম খাওয়া ত্বককে ফ্যাকাশে ও উজ্জ্বল করে তোলে
6. ভিটামিন সংগ্রহ:
পেস্টো বাদাম ভিটামিন বি -6 সমৃদ্ধ।
যা বিশেষ করে ইনসুলিনের উপর নির্ভরশীল নয় তাদের জন্য উপকারী, ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য পেস্তা বাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর তেল।
7. শক্ত হাড়:
পিস্তায় লুটেইন নামক এক ধরণের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে যা বয়সের কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন পেশীর দুর্বলতা এবং ছানি ছত্রাককে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
এতে উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে।
8. নিরাপদ লিভার:
দাঁতের ব্যাধি এবং লিভারের সমস্যার জন্য পিস্তা বেশ উপকারী। পেস্টো বাদাম রক্তকে বিশুদ্ধ করে।
কিভাবে খাব: –
1. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ঘুম থেকে উঠে আগের রাতে দুধ বা জলে ভেজানো বাদাম খান।
২. খালি পেটে খাওয়ার সময় বাদামের পুষ্টিগুণ শরীর দ্রুত হজম করবে। প্রতিদিন 2/6 ঘন্টা বাদাম খাওয়া যথেষ্ট।
৩. ভাজা বাদাম বা লবণ দিয়ে প্রক্রিয়াজাত বাদাম খাবেন না।
৪. স্কোয়াশের খোসা ছাড়ান, এটিকে টুকরো টুকরো করে কাটুন এবং রস বার করুন। কাঁচা চিবানো ভাল। অন্যথায় কোনও দুধ বা মিষ্টি খাবারের সাথে খাবেন। আপনি এটি দুধের সাথে মিশিয়ে খেতেও পারেন। সূত্র: স্বাস্থ্য ডাইজেস্ট,